Saturday, December 28, 2019

ভাইভা-সংক্রান্ত দরকারি টিপস।

#ভাইভা-সংক্রান্ত দরকারি টিপস।

(অন্যান্য সরকারী চাকরীর ভাইভার জন্যও প্রয়োজ্য)

দৈনিক কালের কন্ঠ
০৭ আগষ্ট, ২০১৯

ভাইভা বোর্ডে..

১. ভাইভা বোর্ডে ঢোকার আগে এক গ্লাস পানি খেয়ে জোরে নিঃশ্বাস নেবেন, এতে নার্ভাসনেস অনেকটাই কেটে যাবে।

২. অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করবেন, নিকটতম দূরত্বে গিয়ে সালাম বা আদাব দেবেন।

৩. বসতে না বললে বসবেন না। অনেকক্ষণ হয়ে গেলে বা না বসতে বলেই ভাইভা শুরু করলে ‘আমি কি বসতে পারি স্যার’ বলে অনুমতি নিয়ে নেবেন, এরপর অবশ্যই ধন্যবাদ জ্ঞাপন করবেন।

৪. চেয়ারে হাতল থাকলে (সাধারণত থাকে না) হাতলে হাত রাখবেন না, পা নাচানো বা হাতের মুদ্রাদোষ থাকলেও নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করবেন। সবচেয়ে ভালো হয় দুই হাতের আঙুলগুলো ক্রস করে, ঊরুর ওপর হাত রাখা।

৫. বাংলায় প্রশ্ন করলে ইংরেজিতে উত্তর দেওয়া আপনার অতিরিক্ত পরিপক্বতা, আবার ইংরেজিতে প্রশ্ন করলে বাংলায় উত্তর দেওয়া আপনার অদক্ষতা। তাই যে মিডিয়ামে প্রশ্ন করা হবে, সে মিডিয়ামেই উত্তর দিন।

৬. ভাইভা বোর্ডে আরগুমেন্ট করবেন না। ভাইভা বোর্ড ‘সর্বজান্তা’ চায় না, চায় ‘বিনয়ী মার্জিত’ অফিসার। কোনো প্রশ্নের উত্তর ‘আপনারটা সঠিক, বোর্ডেরটা ভুল’ হলেও প্রমাণ করতে যাবেন না। বিনীতভাবে বলবেন, ‘আমি এমনটাই জানি, স্যার। তবে আমার জানায় ভুল হতে পারে।’

৭. ভাইভা বোর্ডে একজনের উত্তর দেওয়ার সময় বোর্ডের অন্য কেউ প্রশ্ন করলে ‘আমি কি স্যারের উত্তর শেষ করে আপনার উত্তর দিতে পারি?’ বলে অনুমতি নিয়ে নেবেন।

৮. ভাইভা বোর্ডে রাজনৈতিক বা অন্য মতাদর্শকেন্দ্রিক প্রশ্ন হলে টেকনিক্যালি উত্তর দেবেন, যেন উত্তরটা এমনভাবে ধোঁয়াশা থাকে, যেন এটির মিনিং যেকোনো মতাদর্শকেন্দ্রিক হয়। বোর্ডকে খুশি করতে নিজেকে সরকারদলীয় বোঝাতে গেলে হিতে বিপরীতও হতে পারে।

৯. ভাইভায় আই কন্টাক্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বোর্ড মেম্বার প্রশ্ন করার সময় মনোযোগী শ্রোতার মতো শোনার চেষ্টা করুন। উত্তর দেওয়ার সময়ও আই কন্টাক্ট লক্ষ করবেন। গম্ভীর না থেকে হাসিমুখে থাকুন।

১০. ভাইভা বোর্ডের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে রাখবেন। যেমন—প্রবেশের সময় ‘মে আই কাম ইন প্লিজ’ বললে বোর্ড ইংরেজি মিডিয়ামে প্রশ্ন করতে উত্সাহিত হয়। তাই বাংলা মিডিয়ামে ভাইভা দেওয়ার ইচ্ছা থাকলে ‘ভেতরে আসতে পারি স্যার’ বলে ভাইভা মিডিয়াম নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন (সাধারণ অর্থে, এর ব্যতিক্রমও হতে পারে)। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় তীক্ষ�ভাবে উত্তরের শব্দগুলো নির্বাচন করবেন। কারণ এর উত্তর থেকেই পরের প্রশ্ন হতে পারে। সিটি ব্যাংকের ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি ভাইভায় আমাকে বলেছিল, Say about Sundarbans। আমি ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট বলায়ই পরের প্রশ্ন ছিল, ‘ডিফাইন ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট’। আপনি যে টপিকগুলো ভালো পারেন বোর্ডকে টেকনিক্যালি সেদিকে ধাবিত করতে উত্তরে প্রাসঙ্গিক হলে আপনার জানা টপিকের ওয়ার্ডগুলো ঢুকিয়ে দিন। ওই ওয়ার্ডকে ধরেই পরের প্রশ্ন হতে পারে।

১১. চলে আসার সময় অবশ্যই ধন্যবাদ দিয়ে আসবেন। চেয়ার থেকে উঠে দুই-তিন স্টেপ পিছিয়ে টার্ন নেবেন। পৃষ্ঠ প্রদর্শন করবেন না। বের হওয়ার সময় দরজা ঠাস করে বন্ধ করবেন না, ওই সময়েই কিন্তু আপনার মার্ক লেখা হচ্ছে।

১২. আপনি প্রিলি রিটেন উত্তীর্ণ হয়েই ভাইভা বোর্ডে এসেছেন, তাই নতুন করে আপনার মেধা যাচাইয়ের আবশ্যকতা নেই বোর্ডের কাছে। আপনার ভেতর অফিসারসুলভ আচরণ আছে কি না, আপনাকে ঘষেমেজে অফিসার বানানো যাবে কি না, এটাই ভাইভা বোর্ড লক্ষ করবে। সব প্রশ্নের উত্তর আপনার জানা থাকার কথা নয়, আপনি একটা প্রশ্নের উত্তর না পারলে, এটা যে পারেন না, এ কথাটা যত সুন্দরভাবে গুছিয়ে বলতে পারেন, এটাই আপনার দক্ষতা।

১৩. ওপরের কোনো কৌশলের কোনো কিছুই হয়তো ভাইভা বোর্ডের মনে থাকবে না। এটা নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। ভাইভা বোর্ডে জাস্ট উপস্থিত বুদ্ধি কাজে লাগানোর চেষ্টা করুন। ভাইভা বোর্ডে একেবারে নার্ভাস হবেন না। নার্ভাস হলেই যে পাস করবেন, নার্ভাস না থেকে খোশ মেজাজে থাকলে আপনার জব হবে না, এমনটা তো নয়। সব প্রশ্নের উত্তর পারলেই ক্যাডার হবেন, না পারলে হবেন না, এটিও নয়।

ড্রেস কোড..

আপনাকে যে ড্রেস পরলে ফরমাল বা মার্জিত লাগে সেটাই পরবেন।

♦ ছেলেদের জন্য..

১. ছেলেরা যেকোনো ফুলহাতা শার্ট পরতে পারেন হালকা রঙের, তবে সাদা হলে ভালো হয়। শার্টের নিচে ঘাম প্রতিরোধ ও গায়ের শেইপ যেন না দেখা যায় সে জন্য হাফ বা ফুলহাতা গেঞ্জি পরে নিতে পারেন।

২. প্যান্ট গাঢ় যেকোনো রং হতে পারে, তবে কালো রং ভালো হবে। বেল্ট কালো নরমাল হতে হবে, লেদার হলে ভালো, বেল্টে বকলেস না হয়ে আগের সময়ের ওল্ড স্টাইলের কাটা থাকলে ভালো।

৩. মোজা অবশ্যই কালো এবং লং হতে হবে, ভুলেও প্রাইভেট জব স্টাইলের শর্ট শকস পরবেন না। ভালো ব্র্যান্ডের হলে দুর্গন্ধ হওয়ার কোনো ঝামেলা পোহাতে হবে না। মোজা ব্যবহারের আগে তাতে কিছু ট্যালকম পাউডার দিয়ে নেবেন ঘাম ও দুর্গন্ধ প্রতিরোধের জন্য।

৪. কালো রঙের শু পরবেন, বাটার ফিতা শু, যেটা পিএটিসিতে ট্রেনিংয়ের সময় দেওয়া হয় (অক্সফোর্ড শু), সেটা হলে ভালো হয়। শুর সোল রাবারের হওয়া বাঞ্ছনীয়, তাহলে ঠক ঠক শব্দ হবে না।

৫. টাই পরার বাধ্যবাধকতা নেই। পরলে সাদা শার্টের সঙ্গে মেরুন অথবা নেভি ব্লু টাই পরবেন। সরকারি অফিশিয়াল রুলস অনুযায়ী অক্টোবর থেকে মার্চ শীতকালীন ধরে স্যুট ব্যবহার করতে বলা হয়, অন্য সময় বাদ। তবে যাঁদের স্যুট পরলে একটা গর্জিয়াস লুক আসে, তাঁরা অন্য সময়ও স্যুট পরতে পারেন।

৬. ভাইভায় মার্জিত দেখে হাতঘড়ি পরা উচিত। যেহেতু পিএসসিতে প্রবেশের সময় মোবাইল জমা রাখা হয়, হাতঘড়ি আপনার সময় সম্পর্কে ধারণা দেবে। সবচেয়ে বড় কথা হাতঘড়ি অফিসারসুলভ লুক এনে দেয় এবং এতে বোর্ড আপনাকে সময় সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে আপনাকে বিব্রত হতে হবে না।

৭. ভাইভা দেওয়ার দুই সপ্তাহ আগে চুল কাটাবেন, যেন ভাইভায় আসতে আসতে চুল মাঝারি শেইপে আসে। ভাইভার আগের রাতে শেইভ করবেন, ভুলেও ভাইভার দিন সকালে করবেন না, দেখতে বাজে লাগবে।

♦ মেয়েদের জন্য..

১. হালকা রঙের সুতি শাড়ি পরবেন, কলার ব্লাউজ এবং হাতা কোয়ার্টার বা লং হতে হবে।

২. হালকা প্রসাধন থাকতে পারে। অলংকার থাকলে একেবারে নরমাল।

৩. স্যান্ডেল অবশ্যই পাতলা স্লিপার হতে হবে। হাঁটার সময় যেন শব্দ না হয় সেটা খেয়াল রাখবেন অবশ্যই।

#collected

Thursday, December 26, 2019

Electeical Supervision Licences details

যারা বিদ্যুত বোর্ড থেকে A, B, C সার্টিফিকেট নিতে চান তাদের সুবিদার্থে পোষ্টটিঃ

মোট ৩ ধরনের সার্টিফিকেট/ লাইসেন্স দিয়ে থাকে ইলেকট্রিক্যাল লাইসেন্স বোর্ড।
১. টেকনিশিয়ানদের জন্য - ওয়ার্ক পারমিট সার্টিফিকেট
২. ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য- সুপারভাইজরি সার্টিফিকেট
৩. কোম্পানির জন্য- ঠিকাদারি লাইসেন্স

* বিদ্যুতের কাজের ঠিকাদারি করতে হলে কোম্পানিকে ঠিকাদারি লাইসেন্স নিতে হবে। আর ঠিকাদারি লাইসেন্স নিতে হলে সুপারভাইজরি সার্টিফিকেট থাকতে হবে।

* একজন টেকনিশিয়ান মানে নন ইঞ্জিনিয়ার কখনো সুপারভাইজরি সার্টিফিকেট নিতে পারবেনা।

* আর সুপারভাইজার হলে তার ওয়ার্ক পারমিট লাগবেনা।

এই তিন ক্যাটাগরিরই প্রতিটির আবার তিনটে করে গ্রেড/লেভেল আছে - A, B & C

A- উচ্চ ভোল্টেজ কাজের অনুমোদন।
B- মধ্যম ভোল্টেজ কাজের অনুমোদন।
C- নিম্ন ভোল্টেজ কাজের অনুমোদন।

নরমালি যারা পরীক্ষা নেয় তারা A দেয়ার লক্ষে প্রশ্ন শুরু করে (যারা A, B, C তিনটির জন্য একত্রে Apply করে)। কেননা, যে A পাওয়ার যোগ্যতা রাখে সে B & C পাওয়ারো যোগ্যতা রাখে। কখনো কখনো সব লেভেলেরই প্রশ্ন করে। তাই প্রস্তুতি সবগুলোর জন্যই নিয়ে রাখা ভাল।

তিনটি লেভেলের জন্য মানে A, B & C এর জন্য একত্রে আবেদন করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। তবে কারো যদি কনফিডেন্স কম থাকে তবে প্রথমে শুধু C অথবা B & C এর জন্য আবেদন করতে পারেন।

যেসব বিষয়ে প্রস্তুতি নিয়ে পরীক্ষার হলে যেতে হবেঃ
1. Basic Electricity
2. Control Diagram
3. Motor
4. Sub-station
5. Low & high voltage cable
6. Insulator name
7. SLD
8. Basic Instrument of Electrical Work
9. Etc

License Board Address
৫ম তলা, জোৎস্না কমপ্লেক্স, ২৪নং তোপখানা রোড, পুরানা পল্টন, ঢাকা

- মোঃ মাঈনুল ইসলাম
Sr. Manager & Head of Department (Electrical & Utility)
Dhaka Cotton Group(Spinning Division)

Friday, December 20, 2019

insulation resistance

একটি LT panel এর Red busbar থেকে Single phase MCB এর মাধ্যমে কিছু bulbs & fan এর জন্য 1.25 kw সংযুক্ত load এবং সরবরাহকৃত ভোল্টেজ 225V এ load চলতেছে।

Insulation Resistance কতো ?

Given,

1.25 kw = 1250 W
Voltage =  225 volts

এখন LT panel totally load current,

                             = 1250W ÷225V

                             = 5.55 A

গ্রহণযোগ্য Leakage current,

                             = 5.55A ÷ 5000

                             = 0.00111111111Ampere

Total Lowest Insulation Resistance,

                             = 225 ÷ 0.001111111 A

                             = 202500.00 ohm

                             = 2.02 Mohm.
ছবি প্রতিটি।

Sub station - 01

সাবস্টেশন রিলেটেড জব ভাইবা তে কি কি প্রশ্ন আসতে পারে তার কিছু আইডিয়া দেয়া হলো। 
#পার্ট-১

প্রশ্নঃ সাবস্টেশন কি?
উওরঃ সাবস্টেশন হচ্ছে পাওয়ার সিস্টেমের একটি অংশ যা বিদ্যুৎ উৎপাদন, পরিবহণ, সঞ্চালন, বিতরণ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ।

প্রশ্নঃ ১১কেভি সাবস্টেশনের কি কি ইকুপমেন্ট থাকে?

Ø ট্রান্সফরমার

Ø LT সুইচগিয়ার

Ø HT সুইচগিয়ার

Ø PFI প্লান্ট

প্রশ্নঃ সুইচগিয়ার কি?
উওরঃ সুইচগিয়ার হচ্ছে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি,যা বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করে থাকে।( রিলে,সার্কিট ব্রেকার,ম্যাগনেটিক কন্টাক্টর ইত্যাদি)

প্রশ্নঃ সুইচগিয়ার কত প্রকার?

Ø LT সুইচগিয়ার

Ø HT সুইচগিয়ার

প্রশ্নঃ LT & HT সুইচগিয়ার বলতে কি বুঝ?
উওরঃ LT সুইচগিয়ারঃ
সাবস্টেশনের লো-সাইডের বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করার প্রক্রিয়াকে LT সুইচগিয়ার বলে।

উওরঃ HT সুইচগিয়ারঃ
সাবস্টেশনের হাই-সাইডের বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করার প্রক্রিয়াকে HT সুইচগিয়ার বলে।

প্রশ্নঃ কি ধরনের সার্কিট ব্রেকার LT & HT ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ
LT সুইচগিয়ারঃ

MCB, MCCB, ACB সার্কিট ব্রেকার

HT সুইচগিয়ারঃ

VCB সার্কিট ব্রেকার

প্রশ্নঃ সার্কিট ব্রেকার কি?
উওরঃ সার্কিট ব্রেকার হচ্ছে এক ধরনের সুইচিং ডিভাইস, যা দ্বারা বৈদ্যুতিক সার্কিটকে সাপ্লাই এর সাথে সংযুক্ত ও বিচ্ছিন্ন করা যায়। তবে সার্কিট ব্রেকারের সবচেয়ে বড় কাজ হল,যখন অতিরিক্ত কারেন্ট বা ত্রুটিপুর্ন কারেন্ট লাইনে প্রবাহিত হয়,তা থেকে সার্কিটকে অটোমেটিক রক্ষা করা।

প্রশ্নঃ কি ধরনের সার্কিট ব্রেকার সাবস্টেশনে ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ MCB, MCCB, ACB সার্কিট ব্রেকার, VCB সার্কিট ব্রেকার।

প্রশ্নঃ LT & HT সাইডের মেইন কাজ কি?

উওরঃ
HT সুইচগিয়ার মূলত ট্রান্সফরমার কে সাট-ডাউন করানো

LT সুইচগিয়ার মূলত লোড কে কন্ট্রোল করে অথবা রক্ষা করে।

প্রশ্নঃ PFI কি?
পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট যা পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট করে।

প্রশ্নঃ কেন PFI ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ কারন আমাদের ট্রান্সমিশন লাইনে ভোল্টেজ এবং কারেন্ট এর কারনে একটি এঙ্গেল সৃস্টি হয় যা লস হিসাবে ধরা হয়।এই লস কে কমানোর জন্য পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট ব্যবহার করা হয়।

প্রশ্নঃ PFI রেটিং কিভাবে নিতে হয়?
উওরঃ ট্রান্সফরমারের রেটিং এর ৬০% হিসাবে নিতে হয়।

প্রশ্নঃ PFI স্টেপ কি এবং কিভাবে স্টপ সিলেকশন করতে হয়?
উওরঃ
ট্রান্সফরমারের রেটিং যদি ১০০কেভি থেকে ২৫০কেভি পর্যন্ত তাহলে ৬ স্টেপের ১টা ট্রান্সফরমারের রেটিং যদি ৩১৫কেভি থেকে ২০০০কেভি পর্যন্ত তাহলে ১২ স্টেপের ১টা ট্রান্সফরমারের রেটিং যদি ২৫০০কেভি থেকে ৪০০০কেভি পর্যন্ত তাহলে ১২ স্টেপের ২টা

প্রশ্নঃ সাবস্টেশনে কিভাবে লোড বের করতে হয়?
উওরঃ ট্রান্সফরমারের রেটিং এর ৮০% হিসাবে নিতে হয়।

প্রশ্নঃ সাবস্টেশনে LT & HT সাইড কোন অংশ কে বলে?

উওরঃ ৩৩কেভি থেকে ১১কেভি পর্যন্ত ট্রান্সমিশন লাইন কে বলা হয় HT সাইড এবং ১১ কেভি থেকে ০.৪কেভি (৪০০ভোল্ট) পর্যন্ত ট্রান্সমিশন লাইন কে বলা হয় LT সাইড।

প্রশ্নঃ জেনারেশন পাওয়ার এবং ডিস্ট্রিবিউশন পাওয়ারের রেটিং দেখাও?
উওরঃ জেনারেশন পাওয়ারঃ ১১কেভি,৩৩কেভি,১৩২কেভি,২৩০কেভি,৪০০কেভি

ডিস্ট্রিবিউশন পাওয়ারঃ ৪০০কেভি,২৩০কেভি,১৩২কেভি,৩৩কেভি,১১কেভি।

প্রশ্নঃ কেন ডিস্ট্রিবিউশন লাইনে ৪০০০কেভির বেশি ট্রান্সফরমার ব্যবহার করা হয় না?
উওরঃ কারন ৪০০০কেভি উপরের ট্রান্সফরমারের জন্য সার্কিট ব্রেকার নেই তাই ব্যবহার করা হয় না।
সাবস্টেশন রিলেটেড জব ভাইবা তে কি কি প্রশ্ন আসতে পারে তার উওর সহ কিছু আইডিয়া দেয়া হল যা উপরে আলোচনা করা হয়েছে,আশা করি তা আপনারা বুঝতে পেরেছেন ,আমি চেষ্টা করেছি, সাবস্টেশন রিলেটেড জব ভাইবা তে কি কি প্রশ্ন আসতে পারে তার কিছু আইডিয়া দেয়ার। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

Wednesday, December 11, 2019

রানিং ক্যাপাসিটর এবং সৃটার্টিং ক্যাপাসিটর বুঝার উপায়

রানিং ক্যাপাসিটর আর স্টার্টিং ক্যাপাসিটর দেখতে প্রায় একই রকমের হয়ে থাকে! তবে স্টার্টিং ক্যাপাসিটরের ভ্যলূ বা মান লেখার ধরন আর রানিং ক্যাপাসিটরের ভ্যলূ বা মান লেখার ধরন দেখে কোনটা কোন্ প্রকারের ক্যাপাসিটর তা ভ্যলূ লেখার ধরন দেখে সহজেই বুঝা যায়।

উদাহরণ হিসেবে যেমন:-
রানিং ক্যাপাসিটরের ভ্যলূ লেখা থাকে 8 µF, 10 µF বা 16 µF এভাবে। আর স্টার্টিং ক্যাপাসিটর ভ্যলূ লেখা থাকে 40-70 µF বা 80-120 µF এরকম ভাবে। তবে সব সময় স্টার্টিং ক্যাপাসিটরের ভ্যলূ এরকম ভাবেও লেখা থাকেনা! সে ক্ষেত্রে ক্যাপাসিটরটি একটি 100-200 ওয়াটের লাইট বাল্বের সাথে সিরিজ সার্কিটে কানেকশন করে 220V সাপ্লাই দিয়ে নিশ্চিত ভাবেই বুঝা যাবে যে, ক্যাপাসিটরটি স্টার্টিং না রানিং ?

যদি ক্যাপাসিটরটি রানিং ক্যাপাসিটর হয়, তাহলে সিরিজে লাইট বাল্বটি কম আলো বা ডীম লাইটের মতো আলো করে জ্বলবে! এবং একই সাথে কাপাসিটরটি চার্জ হবে! তারপর কাপাসিটরের টার্মিনাল দুটি স্ক্রু ড্রাইভার দিয়ে শর্ট সার্কিট করলে বিকট্ শব্দকরে কাপাসিটরটি ডিসচার্জ হবে।
আর যদি ক্যাপাসিটরটি স্টার্টিং ক্যাপাসিটর হয়, তাহলে সিরিজ লাইট বাল্বটি বেশি আলো বা পূর্ণ আলো করে জ্বলবে! এবং ক্যাপাসিটরটি চার্জ হবেনা সে ক্ষেত্রে বুঝতে হবে এটি স্টার্টিং ক্যাপাসিটর।

ক্যাপাসিটরের একক ইউনিট হলো Farad এবং (F) দ্বারা ক্যাপাসিটরের ইউনিট প্রকাশ করা হয়।
যেমন:-
1 F = 1000mF (mili Farad)
1mF=1000µF (micro Farad)
1 µF= 1000nF(nano Farad)
1 nF =1000pF(pico Farad)

অনেকে এই “µ” চিহ্ন টাকে ইউ “u” ভেবে ভুল করে! আসলে এটা হলো একটি গ্রিক লেটার বা চিহ্ন এবং এই চিহ্নটির উচ্চারন বা নাম হলো “মিউ”। সাধারনত Farad ভ্যলূর Capacitor আমাদের তেমন খুব একটা দরকার পড়েনা! আমাদের সাধারনত যে সব ভ্যলূর ক্যাপাসিটর প্রয়োজন হয় তা সাধারনত µF ভ্যলূর ক্যাপাসিটর দিয়েই কাজ চলে যায়।

µF= “মাইক্রো ফ্যারাড”এইটা হলো সিম্বলিক বা প্রতিকী অর্থে আর MFD= হলো মাইক্রো ফ্যারাডের শর্টফর্ম।এই দুটো ফর্মের অর্থই একই। মুলত দুটো দিয়েই “মাইক্রো ফ্যারাড” বুঝায়। আশাকরি সবার কাছে এখন বিষয়টি পরিস্কার হয়েছে।