Saturday, December 28, 2019

ভাইভা-সংক্রান্ত দরকারি টিপস।

#ভাইভা-সংক্রান্ত দরকারি টিপস।

(অন্যান্য সরকারী চাকরীর ভাইভার জন্যও প্রয়োজ্য)

দৈনিক কালের কন্ঠ
০৭ আগষ্ট, ২০১৯

ভাইভা বোর্ডে..

১. ভাইভা বোর্ডে ঢোকার আগে এক গ্লাস পানি খেয়ে জোরে নিঃশ্বাস নেবেন, এতে নার্ভাসনেস অনেকটাই কেটে যাবে।

২. অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করবেন, নিকটতম দূরত্বে গিয়ে সালাম বা আদাব দেবেন।

৩. বসতে না বললে বসবেন না। অনেকক্ষণ হয়ে গেলে বা না বসতে বলেই ভাইভা শুরু করলে ‘আমি কি বসতে পারি স্যার’ বলে অনুমতি নিয়ে নেবেন, এরপর অবশ্যই ধন্যবাদ জ্ঞাপন করবেন।

৪. চেয়ারে হাতল থাকলে (সাধারণত থাকে না) হাতলে হাত রাখবেন না, পা নাচানো বা হাতের মুদ্রাদোষ থাকলেও নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করবেন। সবচেয়ে ভালো হয় দুই হাতের আঙুলগুলো ক্রস করে, ঊরুর ওপর হাত রাখা।

৫. বাংলায় প্রশ্ন করলে ইংরেজিতে উত্তর দেওয়া আপনার অতিরিক্ত পরিপক্বতা, আবার ইংরেজিতে প্রশ্ন করলে বাংলায় উত্তর দেওয়া আপনার অদক্ষতা। তাই যে মিডিয়ামে প্রশ্ন করা হবে, সে মিডিয়ামেই উত্তর দিন।

৬. ভাইভা বোর্ডে আরগুমেন্ট করবেন না। ভাইভা বোর্ড ‘সর্বজান্তা’ চায় না, চায় ‘বিনয়ী মার্জিত’ অফিসার। কোনো প্রশ্নের উত্তর ‘আপনারটা সঠিক, বোর্ডেরটা ভুল’ হলেও প্রমাণ করতে যাবেন না। বিনীতভাবে বলবেন, ‘আমি এমনটাই জানি, স্যার। তবে আমার জানায় ভুল হতে পারে।’

৭. ভাইভা বোর্ডে একজনের উত্তর দেওয়ার সময় বোর্ডের অন্য কেউ প্রশ্ন করলে ‘আমি কি স্যারের উত্তর শেষ করে আপনার উত্তর দিতে পারি?’ বলে অনুমতি নিয়ে নেবেন।

৮. ভাইভা বোর্ডে রাজনৈতিক বা অন্য মতাদর্শকেন্দ্রিক প্রশ্ন হলে টেকনিক্যালি উত্তর দেবেন, যেন উত্তরটা এমনভাবে ধোঁয়াশা থাকে, যেন এটির মিনিং যেকোনো মতাদর্শকেন্দ্রিক হয়। বোর্ডকে খুশি করতে নিজেকে সরকারদলীয় বোঝাতে গেলে হিতে বিপরীতও হতে পারে।

৯. ভাইভায় আই কন্টাক্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বোর্ড মেম্বার প্রশ্ন করার সময় মনোযোগী শ্রোতার মতো শোনার চেষ্টা করুন। উত্তর দেওয়ার সময়ও আই কন্টাক্ট লক্ষ করবেন। গম্ভীর না থেকে হাসিমুখে থাকুন।

১০. ভাইভা বোর্ডের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে রাখবেন। যেমন—প্রবেশের সময় ‘মে আই কাম ইন প্লিজ’ বললে বোর্ড ইংরেজি মিডিয়ামে প্রশ্ন করতে উত্সাহিত হয়। তাই বাংলা মিডিয়ামে ভাইভা দেওয়ার ইচ্ছা থাকলে ‘ভেতরে আসতে পারি স্যার’ বলে ভাইভা মিডিয়াম নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন (সাধারণ অর্থে, এর ব্যতিক্রমও হতে পারে)। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় তীক্ষ�ভাবে উত্তরের শব্দগুলো নির্বাচন করবেন। কারণ এর উত্তর থেকেই পরের প্রশ্ন হতে পারে। সিটি ব্যাংকের ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি ভাইভায় আমাকে বলেছিল, Say about Sundarbans। আমি ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট বলায়ই পরের প্রশ্ন ছিল, ‘ডিফাইন ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট’। আপনি যে টপিকগুলো ভালো পারেন বোর্ডকে টেকনিক্যালি সেদিকে ধাবিত করতে উত্তরে প্রাসঙ্গিক হলে আপনার জানা টপিকের ওয়ার্ডগুলো ঢুকিয়ে দিন। ওই ওয়ার্ডকে ধরেই পরের প্রশ্ন হতে পারে।

১১. চলে আসার সময় অবশ্যই ধন্যবাদ দিয়ে আসবেন। চেয়ার থেকে উঠে দুই-তিন স্টেপ পিছিয়ে টার্ন নেবেন। পৃষ্ঠ প্রদর্শন করবেন না। বের হওয়ার সময় দরজা ঠাস করে বন্ধ করবেন না, ওই সময়েই কিন্তু আপনার মার্ক লেখা হচ্ছে।

১২. আপনি প্রিলি রিটেন উত্তীর্ণ হয়েই ভাইভা বোর্ডে এসেছেন, তাই নতুন করে আপনার মেধা যাচাইয়ের আবশ্যকতা নেই বোর্ডের কাছে। আপনার ভেতর অফিসারসুলভ আচরণ আছে কি না, আপনাকে ঘষেমেজে অফিসার বানানো যাবে কি না, এটাই ভাইভা বোর্ড লক্ষ করবে। সব প্রশ্নের উত্তর আপনার জানা থাকার কথা নয়, আপনি একটা প্রশ্নের উত্তর না পারলে, এটা যে পারেন না, এ কথাটা যত সুন্দরভাবে গুছিয়ে বলতে পারেন, এটাই আপনার দক্ষতা।

১৩. ওপরের কোনো কৌশলের কোনো কিছুই হয়তো ভাইভা বোর্ডের মনে থাকবে না। এটা নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। ভাইভা বোর্ডে জাস্ট উপস্থিত বুদ্ধি কাজে লাগানোর চেষ্টা করুন। ভাইভা বোর্ডে একেবারে নার্ভাস হবেন না। নার্ভাস হলেই যে পাস করবেন, নার্ভাস না থেকে খোশ মেজাজে থাকলে আপনার জব হবে না, এমনটা তো নয়। সব প্রশ্নের উত্তর পারলেই ক্যাডার হবেন, না পারলে হবেন না, এটিও নয়।

ড্রেস কোড..

আপনাকে যে ড্রেস পরলে ফরমাল বা মার্জিত লাগে সেটাই পরবেন।

♦ ছেলেদের জন্য..

১. ছেলেরা যেকোনো ফুলহাতা শার্ট পরতে পারেন হালকা রঙের, তবে সাদা হলে ভালো হয়। শার্টের নিচে ঘাম প্রতিরোধ ও গায়ের শেইপ যেন না দেখা যায় সে জন্য হাফ বা ফুলহাতা গেঞ্জি পরে নিতে পারেন।

২. প্যান্ট গাঢ় যেকোনো রং হতে পারে, তবে কালো রং ভালো হবে। বেল্ট কালো নরমাল হতে হবে, লেদার হলে ভালো, বেল্টে বকলেস না হয়ে আগের সময়ের ওল্ড স্টাইলের কাটা থাকলে ভালো।

৩. মোজা অবশ্যই কালো এবং লং হতে হবে, ভুলেও প্রাইভেট জব স্টাইলের শর্ট শকস পরবেন না। ভালো ব্র্যান্ডের হলে দুর্গন্ধ হওয়ার কোনো ঝামেলা পোহাতে হবে না। মোজা ব্যবহারের আগে তাতে কিছু ট্যালকম পাউডার দিয়ে নেবেন ঘাম ও দুর্গন্ধ প্রতিরোধের জন্য।

৪. কালো রঙের শু পরবেন, বাটার ফিতা শু, যেটা পিএটিসিতে ট্রেনিংয়ের সময় দেওয়া হয় (অক্সফোর্ড শু), সেটা হলে ভালো হয়। শুর সোল রাবারের হওয়া বাঞ্ছনীয়, তাহলে ঠক ঠক শব্দ হবে না।

৫. টাই পরার বাধ্যবাধকতা নেই। পরলে সাদা শার্টের সঙ্গে মেরুন অথবা নেভি ব্লু টাই পরবেন। সরকারি অফিশিয়াল রুলস অনুযায়ী অক্টোবর থেকে মার্চ শীতকালীন ধরে স্যুট ব্যবহার করতে বলা হয়, অন্য সময় বাদ। তবে যাঁদের স্যুট পরলে একটা গর্জিয়াস লুক আসে, তাঁরা অন্য সময়ও স্যুট পরতে পারেন।

৬. ভাইভায় মার্জিত দেখে হাতঘড়ি পরা উচিত। যেহেতু পিএসসিতে প্রবেশের সময় মোবাইল জমা রাখা হয়, হাতঘড়ি আপনার সময় সম্পর্কে ধারণা দেবে। সবচেয়ে বড় কথা হাতঘড়ি অফিসারসুলভ লুক এনে দেয় এবং এতে বোর্ড আপনাকে সময় সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে আপনাকে বিব্রত হতে হবে না।

৭. ভাইভা দেওয়ার দুই সপ্তাহ আগে চুল কাটাবেন, যেন ভাইভায় আসতে আসতে চুল মাঝারি শেইপে আসে। ভাইভার আগের রাতে শেইভ করবেন, ভুলেও ভাইভার দিন সকালে করবেন না, দেখতে বাজে লাগবে।

♦ মেয়েদের জন্য..

১. হালকা রঙের সুতি শাড়ি পরবেন, কলার ব্লাউজ এবং হাতা কোয়ার্টার বা লং হতে হবে।

২. হালকা প্রসাধন থাকতে পারে। অলংকার থাকলে একেবারে নরমাল।

৩. স্যান্ডেল অবশ্যই পাতলা স্লিপার হতে হবে। হাঁটার সময় যেন শব্দ না হয় সেটা খেয়াল রাখবেন অবশ্যই।

#collected

Thursday, December 26, 2019

Electeical Supervision Licences details

যারা বিদ্যুত বোর্ড থেকে A, B, C সার্টিফিকেট নিতে চান তাদের সুবিদার্থে পোষ্টটিঃ

মোট ৩ ধরনের সার্টিফিকেট/ লাইসেন্স দিয়ে থাকে ইলেকট্রিক্যাল লাইসেন্স বোর্ড।
১. টেকনিশিয়ানদের জন্য - ওয়ার্ক পারমিট সার্টিফিকেট
২. ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য- সুপারভাইজরি সার্টিফিকেট
৩. কোম্পানির জন্য- ঠিকাদারি লাইসেন্স

* বিদ্যুতের কাজের ঠিকাদারি করতে হলে কোম্পানিকে ঠিকাদারি লাইসেন্স নিতে হবে। আর ঠিকাদারি লাইসেন্স নিতে হলে সুপারভাইজরি সার্টিফিকেট থাকতে হবে।

* একজন টেকনিশিয়ান মানে নন ইঞ্জিনিয়ার কখনো সুপারভাইজরি সার্টিফিকেট নিতে পারবেনা।

* আর সুপারভাইজার হলে তার ওয়ার্ক পারমিট লাগবেনা।

এই তিন ক্যাটাগরিরই প্রতিটির আবার তিনটে করে গ্রেড/লেভেল আছে - A, B & C

A- উচ্চ ভোল্টেজ কাজের অনুমোদন।
B- মধ্যম ভোল্টেজ কাজের অনুমোদন।
C- নিম্ন ভোল্টেজ কাজের অনুমোদন।

নরমালি যারা পরীক্ষা নেয় তারা A দেয়ার লক্ষে প্রশ্ন শুরু করে (যারা A, B, C তিনটির জন্য একত্রে Apply করে)। কেননা, যে A পাওয়ার যোগ্যতা রাখে সে B & C পাওয়ারো যোগ্যতা রাখে। কখনো কখনো সব লেভেলেরই প্রশ্ন করে। তাই প্রস্তুতি সবগুলোর জন্যই নিয়ে রাখা ভাল।

তিনটি লেভেলের জন্য মানে A, B & C এর জন্য একত্রে আবেদন করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। তবে কারো যদি কনফিডেন্স কম থাকে তবে প্রথমে শুধু C অথবা B & C এর জন্য আবেদন করতে পারেন।

যেসব বিষয়ে প্রস্তুতি নিয়ে পরীক্ষার হলে যেতে হবেঃ
1. Basic Electricity
2. Control Diagram
3. Motor
4. Sub-station
5. Low & high voltage cable
6. Insulator name
7. SLD
8. Basic Instrument of Electrical Work
9. Etc

License Board Address
৫ম তলা, জোৎস্না কমপ্লেক্স, ২৪নং তোপখানা রোড, পুরানা পল্টন, ঢাকা

- মোঃ মাঈনুল ইসলাম
Sr. Manager & Head of Department (Electrical & Utility)
Dhaka Cotton Group(Spinning Division)

Friday, December 20, 2019

insulation resistance

একটি LT panel এর Red busbar থেকে Single phase MCB এর মাধ্যমে কিছু bulbs & fan এর জন্য 1.25 kw সংযুক্ত load এবং সরবরাহকৃত ভোল্টেজ 225V এ load চলতেছে।

Insulation Resistance কতো ?

Given,

1.25 kw = 1250 W
Voltage =  225 volts

এখন LT panel totally load current,

                             = 1250W ÷225V

                             = 5.55 A

গ্রহণযোগ্য Leakage current,

                             = 5.55A ÷ 5000

                             = 0.00111111111Ampere

Total Lowest Insulation Resistance,

                             = 225 ÷ 0.001111111 A

                             = 202500.00 ohm

                             = 2.02 Mohm.
ছবি প্রতিটি।

Sub station - 01

সাবস্টেশন রিলেটেড জব ভাইবা তে কি কি প্রশ্ন আসতে পারে তার কিছু আইডিয়া দেয়া হলো। 
#পার্ট-১

প্রশ্নঃ সাবস্টেশন কি?
উওরঃ সাবস্টেশন হচ্ছে পাওয়ার সিস্টেমের একটি অংশ যা বিদ্যুৎ উৎপাদন, পরিবহণ, সঞ্চালন, বিতরণ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ।

প্রশ্নঃ ১১কেভি সাবস্টেশনের কি কি ইকুপমেন্ট থাকে?

Ø ট্রান্সফরমার

Ø LT সুইচগিয়ার

Ø HT সুইচগিয়ার

Ø PFI প্লান্ট

প্রশ্নঃ সুইচগিয়ার কি?
উওরঃ সুইচগিয়ার হচ্ছে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি,যা বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করে থাকে।( রিলে,সার্কিট ব্রেকার,ম্যাগনেটিক কন্টাক্টর ইত্যাদি)

প্রশ্নঃ সুইচগিয়ার কত প্রকার?

Ø LT সুইচগিয়ার

Ø HT সুইচগিয়ার

প্রশ্নঃ LT & HT সুইচগিয়ার বলতে কি বুঝ?
উওরঃ LT সুইচগিয়ারঃ
সাবস্টেশনের লো-সাইডের বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করার প্রক্রিয়াকে LT সুইচগিয়ার বলে।

উওরঃ HT সুইচগিয়ারঃ
সাবস্টেশনের হাই-সাইডের বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করার প্রক্রিয়াকে HT সুইচগিয়ার বলে।

প্রশ্নঃ কি ধরনের সার্কিট ব্রেকার LT & HT ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ
LT সুইচগিয়ারঃ

MCB, MCCB, ACB সার্কিট ব্রেকার

HT সুইচগিয়ারঃ

VCB সার্কিট ব্রেকার

প্রশ্নঃ সার্কিট ব্রেকার কি?
উওরঃ সার্কিট ব্রেকার হচ্ছে এক ধরনের সুইচিং ডিভাইস, যা দ্বারা বৈদ্যুতিক সার্কিটকে সাপ্লাই এর সাথে সংযুক্ত ও বিচ্ছিন্ন করা যায়। তবে সার্কিট ব্রেকারের সবচেয়ে বড় কাজ হল,যখন অতিরিক্ত কারেন্ট বা ত্রুটিপুর্ন কারেন্ট লাইনে প্রবাহিত হয়,তা থেকে সার্কিটকে অটোমেটিক রক্ষা করা।

প্রশ্নঃ কি ধরনের সার্কিট ব্রেকার সাবস্টেশনে ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ MCB, MCCB, ACB সার্কিট ব্রেকার, VCB সার্কিট ব্রেকার।

প্রশ্নঃ LT & HT সাইডের মেইন কাজ কি?

উওরঃ
HT সুইচগিয়ার মূলত ট্রান্সফরমার কে সাট-ডাউন করানো

LT সুইচগিয়ার মূলত লোড কে কন্ট্রোল করে অথবা রক্ষা করে।

প্রশ্নঃ PFI কি?
পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট যা পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট করে।

প্রশ্নঃ কেন PFI ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ কারন আমাদের ট্রান্সমিশন লাইনে ভোল্টেজ এবং কারেন্ট এর কারনে একটি এঙ্গেল সৃস্টি হয় যা লস হিসাবে ধরা হয়।এই লস কে কমানোর জন্য পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট ব্যবহার করা হয়।

প্রশ্নঃ PFI রেটিং কিভাবে নিতে হয়?
উওরঃ ট্রান্সফরমারের রেটিং এর ৬০% হিসাবে নিতে হয়।

প্রশ্নঃ PFI স্টেপ কি এবং কিভাবে স্টপ সিলেকশন করতে হয়?
উওরঃ
ট্রান্সফরমারের রেটিং যদি ১০০কেভি থেকে ২৫০কেভি পর্যন্ত তাহলে ৬ স্টেপের ১টা ট্রান্সফরমারের রেটিং যদি ৩১৫কেভি থেকে ২০০০কেভি পর্যন্ত তাহলে ১২ স্টেপের ১টা ট্রান্সফরমারের রেটিং যদি ২৫০০কেভি থেকে ৪০০০কেভি পর্যন্ত তাহলে ১২ স্টেপের ২টা

প্রশ্নঃ সাবস্টেশনে কিভাবে লোড বের করতে হয়?
উওরঃ ট্রান্সফরমারের রেটিং এর ৮০% হিসাবে নিতে হয়।

প্রশ্নঃ সাবস্টেশনে LT & HT সাইড কোন অংশ কে বলে?

উওরঃ ৩৩কেভি থেকে ১১কেভি পর্যন্ত ট্রান্সমিশন লাইন কে বলা হয় HT সাইড এবং ১১ কেভি থেকে ০.৪কেভি (৪০০ভোল্ট) পর্যন্ত ট্রান্সমিশন লাইন কে বলা হয় LT সাইড।

প্রশ্নঃ জেনারেশন পাওয়ার এবং ডিস্ট্রিবিউশন পাওয়ারের রেটিং দেখাও?
উওরঃ জেনারেশন পাওয়ারঃ ১১কেভি,৩৩কেভি,১৩২কেভি,২৩০কেভি,৪০০কেভি

ডিস্ট্রিবিউশন পাওয়ারঃ ৪০০কেভি,২৩০কেভি,১৩২কেভি,৩৩কেভি,১১কেভি।

প্রশ্নঃ কেন ডিস্ট্রিবিউশন লাইনে ৪০০০কেভির বেশি ট্রান্সফরমার ব্যবহার করা হয় না?
উওরঃ কারন ৪০০০কেভি উপরের ট্রান্সফরমারের জন্য সার্কিট ব্রেকার নেই তাই ব্যবহার করা হয় না।
সাবস্টেশন রিলেটেড জব ভাইবা তে কি কি প্রশ্ন আসতে পারে তার উওর সহ কিছু আইডিয়া দেয়া হল যা উপরে আলোচনা করা হয়েছে,আশা করি তা আপনারা বুঝতে পেরেছেন ,আমি চেষ্টা করেছি, সাবস্টেশন রিলেটেড জব ভাইবা তে কি কি প্রশ্ন আসতে পারে তার কিছু আইডিয়া দেয়ার। ভুল হলে কমেন্ট করে জানাবেন। কারন আমি নিজে এখন ও শিখি ভুল গুলো ধরে দিলে আমার জন্য খুব ভাল হবে। এবং বেশি খারাপ লাগলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

Wednesday, December 11, 2019

রানিং ক্যাপাসিটর এবং সৃটার্টিং ক্যাপাসিটর বুঝার উপায়

রানিং ক্যাপাসিটর আর স্টার্টিং ক্যাপাসিটর দেখতে প্রায় একই রকমের হয়ে থাকে! তবে স্টার্টিং ক্যাপাসিটরের ভ্যলূ বা মান লেখার ধরন আর রানিং ক্যাপাসিটরের ভ্যলূ বা মান লেখার ধরন দেখে কোনটা কোন্ প্রকারের ক্যাপাসিটর তা ভ্যলূ লেখার ধরন দেখে সহজেই বুঝা যায়।

উদাহরণ হিসেবে যেমন:-
রানিং ক্যাপাসিটরের ভ্যলূ লেখা থাকে 8 µF, 10 µF বা 16 µF এভাবে। আর স্টার্টিং ক্যাপাসিটর ভ্যলূ লেখা থাকে 40-70 µF বা 80-120 µF এরকম ভাবে। তবে সব সময় স্টার্টিং ক্যাপাসিটরের ভ্যলূ এরকম ভাবেও লেখা থাকেনা! সে ক্ষেত্রে ক্যাপাসিটরটি একটি 100-200 ওয়াটের লাইট বাল্বের সাথে সিরিজ সার্কিটে কানেকশন করে 220V সাপ্লাই দিয়ে নিশ্চিত ভাবেই বুঝা যাবে যে, ক্যাপাসিটরটি স্টার্টিং না রানিং ?

যদি ক্যাপাসিটরটি রানিং ক্যাপাসিটর হয়, তাহলে সিরিজে লাইট বাল্বটি কম আলো বা ডীম লাইটের মতো আলো করে জ্বলবে! এবং একই সাথে কাপাসিটরটি চার্জ হবে! তারপর কাপাসিটরের টার্মিনাল দুটি স্ক্রু ড্রাইভার দিয়ে শর্ট সার্কিট করলে বিকট্ শব্দকরে কাপাসিটরটি ডিসচার্জ হবে।
আর যদি ক্যাপাসিটরটি স্টার্টিং ক্যাপাসিটর হয়, তাহলে সিরিজ লাইট বাল্বটি বেশি আলো বা পূর্ণ আলো করে জ্বলবে! এবং ক্যাপাসিটরটি চার্জ হবেনা সে ক্ষেত্রে বুঝতে হবে এটি স্টার্টিং ক্যাপাসিটর।

ক্যাপাসিটরের একক ইউনিট হলো Farad এবং (F) দ্বারা ক্যাপাসিটরের ইউনিট প্রকাশ করা হয়।
যেমন:-
1 F = 1000mF (mili Farad)
1mF=1000µF (micro Farad)
1 µF= 1000nF(nano Farad)
1 nF =1000pF(pico Farad)

অনেকে এই “µ” চিহ্ন টাকে ইউ “u” ভেবে ভুল করে! আসলে এটা হলো একটি গ্রিক লেটার বা চিহ্ন এবং এই চিহ্নটির উচ্চারন বা নাম হলো “মিউ”। সাধারনত Farad ভ্যলূর Capacitor আমাদের তেমন খুব একটা দরকার পড়েনা! আমাদের সাধারনত যে সব ভ্যলূর ক্যাপাসিটর প্রয়োজন হয় তা সাধারনত µF ভ্যলূর ক্যাপাসিটর দিয়েই কাজ চলে যায়।

µF= “মাইক্রো ফ্যারাড”এইটা হলো সিম্বলিক বা প্রতিকী অর্থে আর MFD= হলো মাইক্রো ফ্যারাডের শর্টফর্ম।এই দুটো ফর্মের অর্থই একই। মুলত দুটো দিয়েই “মাইক্রো ফ্যারাড” বুঝায়। আশাকরি সবার কাছে এখন বিষয়টি পরিস্কার হয়েছে।

Tuesday, October 15, 2019

সুইচ গিয়ার সম্বন্ধে সাধারন কিছু প্রশ্ন দেখে নেয়া যাক।


১) রিলে কি?
ইহা এমন একটি স্বয়ংক্রিয় যন্ত্র, যা বৈদ্যুতিক সিস্টেমে পুর্ব নির্ধারিত কোন বৈদ্যুতিক শর্তের পরিবর্তনে সাড়া দেয় এবং প্রতিরক্ষার জন্য সার্কিটে সংযুক্ত অন্যান্য প্রটেকটিভ ডিভাইস (সার্কিট ব্রেকার) সমুহকে অপারেট করে।

২) সার্জ ভোল্টেজ কি?
পাওয়ার সিস্টেমে হঠাৎ করে খুব অল্প সময়ের জন্য অস্বাভাবিক ভোল্টেজ বৃদ্ধিকে সার্জ ভোল্টেজ বলে। একে ট্রানজিয়েন্ট ভোল্টেজও বলে।

৩) লাইটনিং বা বজ্রপাত কাকে বলে?
মেঘ এবং আর্থের মধ্যে অথবা মেঘ ও মেঘের মধ্যে অথবা একই মেঘের চার্জ কেন্দ্রের মধ্যে বৈদ্যুতিক ডিসচার্জকে লাইটনিং বা বজ্রপাত বলে।

৪) সার্জ ডাইভারটার কাকে বলে?
সার্জ ডাইভারটার এমন এক ধরনের প্রটেক্টিভ ডিভাইস যা পাওয়ার সিস্টেমে হাই ভোল্টেজ সার্জকে সরাসরি পৃথিবীর মাটিতে প্রেরন করে। একে লাইটনিং এরেস্টারও বলে।

৫) সার্জ অবজারভার কাকে বলে?
সার্জ ডাইভারটার এমন এক ধরনের প্রটেক্টিভ ডিভাইস যা সার্জ এনার্জিকে শোষণের মাধ্যমে সার্জ ভোল্টেজ ওয়েভের পিক মানকে সীমিত করে দেয়। একে সার্জ সাপ্প্রেশরও বলে।

৬) সাব-স্টেশন কাকে বলে?
পাওয়ার সিস্টেম ব্যবস্থায় সাব-স্টেশন এমন এক কেন্দ্র যেখানে এমন সব সরঞ্জামাদির ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকার বৈদ্যুতিক বৈশিষ্ট্য যেমন- ভোল্টেজ, এসি/ডিসি কনভার্সন, ফ্রিকুয়েন্সি, পাওয়ার ফ্যাক্টর ইত্যাদির পরিবর্তনে সাহায্য করে, এ ধরনের কেন্দ্রকে সাব-স্টেশন বা বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র বলে।

৭) পাওয়ার লাইন ক্যারিয়ার (PLC) কাকে বলে?
যে লাইনের মাধ্যমে পাওয়ার স্টেশন, সাব-স্টেশন, রিসিভিং স্টেশনে নিজস্ব জরুরী যোগাযোগ ব্যবস্থাপনা টেলিফোনের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয় তাকে পাওয়ার লাইন ক্যারিয়ার (PLC) বলে।

৮) আর্থিং সুইস কি?
ট্রান্সমিশন লাইন রক্ষণাবেক্ষণের সময় লাইনে বিদ্যমান চার্জিং কারেন্টকে মাটিতে পাঠানোর জন্য যে সুইস ব্যবহৃত হয় সেটি আর্থিং সুইস (ES) নামে পরিচিত। আগে আইসোলেটর দিয়ে সার্কিট ডিসকানেক্ট করে আর্থ সুইস দ্বারা লাইনকে আর্থের সাথে সংযোগ করা হয়।

৯) ওয়েভ ট্রাপ কি?
সাব-স্টেশনে ব্যবহৃত ক্যারিয়ার সরঞ্জামাদির মধ্যে ওয়েভ ট্রাপ অন্যতম একটি ডিভাইস, যার মাধ্যমে ট্রান্সমিশন লাইনের ওয়েভকে ফিল্টার করা হয়। পাওয়ার লাইনের মাধ্যমেই কমুনিকেশন ফ্রিকুয়েন্সিও পাঠানো হয়, পরবর্তীতে এই ওয়েভ ট্রাপ দিয়ে কমুনিকেশন ফ্রিকুয়েন্সিকে আলাদা করে শব্দ শক্তিতে রুপান্তর করে টেলিফোন বা যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্পন্ন করা হয়।

১০) সুইসিং ইফেক্ট কি?
সুইসিং অপারেশনের সময় পাওয়ার সিস্টেমে ওভার ভোল্টেজ উৎপন্ন হওয়ার প্রক্রিয়াকে সুইসিং ইফেক্ট বলে।

AC

১। AC কে টনে প্রকাশ করা হয় কিন্তু KW-এ প্রকাশ করা হয় না কেন?
২।১ টন সমান কত KW ?
৩। ২ টন AC-তে কত আম্পিয়ার কারেন্ট নেয় Single Phase and Three Phase-এ?
৪।MCB এর সাইজ কত হবে ২ টন ও ১ টন এসি এর জন্য?

১ নং এর উত্তরঃ
এসিকে টনে প্রকাশ করা হয় তার কারন হল প্রতি ঘন্টায় কি পরিমাণ তাপ রোম থেকে remove করতে পারে এর উপর ভিত্তি করে এসিকে তৈরি করা হয়।তার মানে এটা তাপের সাথে সম্পর্কিত। টন হল তাপের একটি একক। কোন এসি যদি প্রতি ঘন্টায় ১২০০০ বিটিউ বা ১০০০ কিলোক্যালরি বা ৪১২০ কিলোজুল তাপ remove করতে পারে তাকে এক টন এসি বলে। এজন্ন এসিকে টন হিসাবে তৈরি হয়।
BTU = British thermal unit

২ নং এর উত্তরঃ
১ টন রেফ্রিজারেশন হল প্রায় ১২০০০ বিটিউ/ঘন্টা এর সমান বা ৩৫১৬.৮৫২৮ ওয়াট এর সমান।
One RT(Refrigeration Ton) = 3.5168528 kW…
1 RT = 3.5168528 kW
1 kW = 0.284345 RT(Refrigeration Ton)
1 kW = 0.28434517 RT
So,
The power P in kW = Power P in RT (Refrigeration Ton) times 3.5168528….
P(kW) = P(RT) × 3.5168528

৩ নং এর উত্তরঃ
মনে করা যাক, 230VAC and Power factor = Cosθ = 0.95,
Single Phase AC system
1 Ton = 3,516.8528 Watts = 3.516 kW.
2 Ton = 2 x 3.516 kW = 7.032kW = 7032W

Power in a Single Phase AC System
আমরা জানি,
P = VxI Cosθ=২ টন= ৭০৩২ ওয়াট

তাহলে
I = P / (V x Cosθ)….. Where Cosθ = Power factor
I = 7032W / (230V x .95)
I(কারেন্ট) = 32.18 A

Three Phase System
মনে করা যাক,
440V and Power factor = Cosθ = 0.85 , P=২ টন=৭০৩২ ওয়াট

আমরা জানি,
P =√3 x VLxIL Cosθ
I = P /( √3xVxCosθ)
I = 7032W / (1.732 x 440V x .85) Where Cosθ = Power factor and √3 = 1.732
I = 10.855 A
তাহলে ২ টন এসি এর কারেন্ট লাগে ১০.৮৫৫ এয়াম্পিয়ার(Three Phase)

৪ নং এর উত্তরঃ
আমরা উপরে ক্যালকুলেশন করে কারেন্ট বের করলাম
Single Phase 32.18 A, Three phase 10.855A
সাধারণত স্টারটিং এর সময় বেশি কারেন্ট টানে ফুল লোড আবস্থায় সব কিছু বিবেচনা করে দেখা যায়
সিঙ্গেল ফেজ এর জন্য 40A MCB Class C and থ্রি ফেজের জন্য 20A Class C MCB ব্যবহার করলে চলবে।

বি. দ্রঃ বর্তমানে মার্কেটে লো কোয়ালিটির MCB পাওয়া যায়। সে সব ক্ষেত্রে রেটিং ঠিক থাকে না।

সবাইকে ধন্যবাদ
....সংগ্রহিত.....

কারেন্ট লিমিটিং রিয়েক্টর


কারেন্ট লিমিটিং রিয়েক্টর মূলত একটি ইন্ডাক্টিভ কয়েল, যা প্রয়োজনের সময় ইন্ডাক্টিভ রিয়েক্ট্যান্স প্রদান করে শর্ট সার্কিট কারেন্টকে সীমিত করে রাখে।

গঠনের উপর ভিত্তি করে এর প্রকার হচ্ছে- ড্রাই টাইপ এয়ার কোরড রিয়েক্টর, আয়রন কোর রিয়েক্টর, ওয়েল ইমার্জড এয়ার কোরড রিয়েক্টর।

অবস্থানের উপর ভিত্তি করে এর প্রকার হচ্ছে-
১।  জেনারেটর রিয়েক্টর,
২। ফিডার রিয়েক্টর,
৩।  বাসবার রিয়েক্টর।

একটি ইন্ডাস্ট্রিতে আগুন লাগার কয়েক টি কারণ হলোঃ


১। লোজ কানেকশন।
২। ওভার লোড
৩। একোর্ড আইন না মেনে কাজ করা।
৪। নিয়মিত ভাবে ওয়্যারিং চেক না করা।
৫। প্যানেল বোর্ড নিয়মিত পরিস্কার না করা।
৬।বিভিন্ন বোর্ড এবং সাব স্টেশনে দাহ্য পদার্থ বা কেমিক্যাল রাখা।
৭। গ্যাসের লাইন নিয়মিত চেক করা,
৮। গ্যাসের ভালব  পরীক্ষা করা ইত্যাদি

অটো রি - ক্লোজারঃ

এটি মূলত একটি সার্কিট ব্রেকার যাতে নির্দিষট সময় পর অটো রি - ক্লোজার এর ব্যবসথা আছে। বিদ্যুৎ লাইনে  (ট্রানসমিশন এবং ডিসট্রিবিউটর)  কোন প্রকার ত্রুটি দেখা দিলে এটি ০.৩ সেকেন্ড সময়ের ব্যবধানে লাইন কে অটোমেটিক ভাবে বিচ্ছিন্ন এবং পুনঃ সংযোগ করে থাকে।

দু’টি সমান ক্যাপাসিট্যানসের প্যারালেল সমতুল্য ক্যাপাসিট্যানস সিরিজ সমতুল্য ক্যাপাসিট্যানস ৪ গুন।

ট্রানসফরমার অয়েল
১। ফ্লাস পয়েন্ট=১৪০°সেঃ
২। পোর পয়েন্ট =৩০° সেঃ

ট্রানসফরমারের অয়েলের বানিজ্যিক নাম
১। পাইরানল
২। সিলিকন

স্বাভাবিক অবস্থায় ট্রানসফরমারের কনজারভেটরের অর্ধেক পর্যনত তেল ভর্তি করা হয় কারনঃ যখন তেল গরম হয় তখন আয়তন বেড়ে যাবে বলে।

S.I ইউনিটে  1HP=735.7 Watt
এস আই ইউনিটে প্রতি সেকেন্ডে 75 kg-m কাজ করার ক্ষমতাকে এক অশ্বক্ষমতা বলে।
.°.1HP=75 kg-m/sec
=75×9.81 Joule/sec.
=735.75 Joule/sec
=735.Watt[. °.1 Joule/sec=1Watt]

Saturday, September 28, 2019

Sample of cover latter

To
General Manager
Human Resource Management
Subject - Application for the post of Maintenance Engineer.

Dear Sir
With reference to your advertisement on the bd jobs website for the post of Maintenance Engineer in your company, I consider my academic background and job experience with your requirement and applying for the post.

I would like to mention that, I have good knowledge in Electrical and Electronic Engineering and have 5+ years of experience in Maintenance (Utility & machinery ) in Garments (floor line,Utillity,Sub-station), Garments Accessories, Label & Printing Factory machinery (Heidelberg) & solar system project. So I believe if I get the opportunity I would be able to serve your company properly.

I have completed  Diploma in Electrical Engineering with CGPA  3.09 out of 4.

I believe that I can make a positive contribution to your company and looking forward to discuss my capabilities in more detail. My resume is attached below.

Best Regards,
Md. Faysal Ahmed Bhuyan
Mobile 01726584921
Email - faysalahmedp@yahoo.com

Attachment:
1. Resume

Sample of Experience Engineer Cover latter

Date: Sept. 20, 2019
To
General Manager
Human Resource Management
XYZ company
House-7892, Road-19, New DOHS Mohakhali, Dhaka-1206.
Subject: Application for the post of  Maintenance  Engineer Utility & Garments Accessories (offset printing press, screen print & Heat Transfer). 

Dear Sir,
I am highly interested in submitting an application for the post of Maintenance  Engineer  which seems an
ideal opportunity for me as it matches my academic background and career ambitions. I do wish to offer my
services to your company and want to get opportunity to help the organization in fulfilling the mission and visions. As I have deep interest in the field of Electrical Power Generation, Distribution and Power Equipment
manufacturing industry & Garments Accessories (Utility, offset printing press, screen print & Heat Transfer) & Garments .  I understand that your organization needs dynamic and sound person who will be able
to do Electrical & mechanical Installation, Testing & Commissioning, Operation & Maintenance and have the ability to
execute Projects. I also have some training courses on PLC, VFD, HMI, AutoCAD, fire safety ,House Wearing,Microsoft office & complete Diploma in electrical (4 Year's ) & BS.c in Electrical and Electronic Engineering. which will help to do my job
in your organization.
I have been working as an Assistant engineer at impress Group (Maheen Dizayn Etiket (BD.) Ltd. from November  2017 in the department of Machinery Maintenance.
Before that, I served as a Sub Assistant Engineer (Utility - Maintenance) at QA Group ( Kaniz fashion Ltd.) from (1 September 2016 - 30 November 2017). & also served as a Electrician ( Utility -Maintenance) At Bitopi Group from  (24 May 2014- 30 August 2016) I can handle the responsibilities and challenges of the post of maintenance  Engineer to its fullest.
Here I am enclosing my resume for your kind perusal. It is furnished with the details relevant to my skills and
experiences. I am confident that if you provide the opportunity to serve your organization, I will prove myself
to be an important employee for your company through my dedication, sincerity and highest level of
professionalism.
I will not let you down and would prove to be an asset for your reputed industry. Thank you very much for
your time and consideration. I look forward to hearing from you.

Sincerely yours
Md. Faysal Ahmed Bhuyan.
Enclosures: Resume

Some HR Metrics

Some HR Metrics:

Absence Rate:
[(Number of days absent in month) ÷ (Average number of employees during mo.) × (number of workdays)] × 100

Cost per Hire:
(Advertising + Agency Fees + Employee Referrals + Travel cost of applicants and staff + Relocation costs + Recruiter pay and benefits) ÷ Number of Hires

Health Care Costs per Employee:
Total cost of health care ÷ Total Employees

HR Expense Factor:
HR expense ÷ Total operating expense

Time to fill:
Total days elapsed to fill requisitions ÷ Number hired

Training Investment Factor:
Total training cost ÷ Headcount

Turnover Costs:
Cost to terminate + Cost per hire + Vacancy Cost + Learning curve loss

Turnover Rate:
[Number of separations during month ÷ Average number of employees during month] × 100

Workers’ Compensation Cost per Employee:
Total WC cost for Year ÷ Average number of employees

Human Capital ROI:
Revenue − (Operating Expense − [Compensation cost + Benefit cost]) ÷ (Compensation cost + Benefit cost)

Human Capital Value Added:
Revenue − (Operating Expense − ([Compensation cost + Benefit Cost]) ÷ Total Number of FTE

Revenue Factor:
Revenue ÷ Total Number of FTE

***collected

Thursday, September 26, 2019

সার্কিট ব্রেকার কিভাবে ট্রিপ করে?

সার্কিট ব্রেকার ওভার লোড হলে ভিতরে দ্বি-ধাতু নির্মিত অংশটি ওভার কারেন্ট প্রবাহের কারনে গরম হয়ে বেকে যায়, যা উক্ত পুশ সুইচকে অফ পজিশনে নিয়ে গিয়ে ওভার লোড বা শর্ট সার্কিটের হাত থেকে রক্ষা করে।

HVAC -1

প্রথমত, AC কে ton এ প্রকাশ করার কারনঃ-
প্রতি ঘন্টায় কি পরিমাণ তাপ রুম থেকে অপসারণ করতে পারে তার উপর ভিত্তি করে এসি তৈরি করা হয়। অর্থাৎ এটি তাপের সাথে সম্পর্কিত। টন হল তাপের একটি একক। কোন এসি যদি প্রতি ঘন্টায় 12000 BTU বা 1000 কিলোক্যালরি বা 4120 কিলোজুল তাপ অপসারণ করতে পারে তাকে এক টন এসি বলে।
BTU = British Thermal Unit

দ্বিতীয়ত, এক টন এসি সমান কত কিলোওয়াট?
১ টন রেফ্রিজারেশন হল প্রায়  12000 BTU/ ঘন্টা এর সমান বা 3516.8528 ওয়াট এর সমান।
1 RT(Refrigeration Ton)= 3.5168528 kw
1 RT= 3.5168528 kw
3.5168528kw= 1 RT
1 kw= 1/ 3.5168528 RT
1 kw= 0.284345 RT
So, the power P in kw = power P in RT times 3.5168528
P (kw) = p (RT) × 3.5168528

তৃতীয়ত, এসি এর হিসাবের একটি সূত্র আছে। যেমনঃ-
Size of AC= √(Lenth of room × wide of room)/10.
তারপরও পারিপার্শ্বিক কিছু বিষয় বিবেচনায় আনতে হবে।
* রুমের মধ্যে মানুষের উপস্থিতি কেমন থাকে। মানুষ বেশি হলে রুমের তাপমাত্রাও বাড়ে।
* দেয়ালে সূর্যের আলো সরাসরি পড়ে কিনা।
* রুম যদি সবার উপরে হয়।
* গ্রীষ্মকালের তাপমাত্রা।
এসব বিষয়ের দিক বিবেচনা করে AC এর সাইজ বড় হতে হবে।

Monday, September 16, 2019

বিভিন্ন প্রকার সাংকেতিক বর্ণ এবং পূর্ণাঙ্গ অর্থ

যা একজন ইঞ্জিনিয়ারের জন্য জানা অত্যাবশ্যক।
A- অ্যাম্পিয়ার
A.C- অল্টারনেটিং কারেন্ট
Ah- অ্যাম্পিয়ার আওয়ার
AT- অ্যাম্পয়ার টার্নস
C- কুলম্ব
°C- ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
C.G.S- সেন্টিমিটার গ্রাম সেকেন্ড
C.P- ক্যান্ডেল পাওয়ার
Cal- ক্যালোরি
ed- ক্যান্ডিলা
D.C- ডাইরেক্ট কারেন্ট
E.C.E- ইলেকট্রো কেমিক্যাল ইকুইভ্যালেন্ট
E.M.F- ইলেকট্রমোটিভ ফোর্স
e.v- ইলেকট্রন ভোল্ট
F- ফ্যারাড
°F- ডিগ্রী ফারেনহাইট
g- গ্রাম
H- হেনরি
Hz- হার্জ
H.P- হর্স পাওয়ার
°k- ডিগ্রী ক্যালভীন
kg- কিলোগ্রাম
kcal- কিলোক্যালোরি
kw- কিলোওয়াট
kwh- কিলোওয়াট আওয়ার
KVA- কিলো ভোল্ট অ্যাম্পিয়ার
Lm- লুমেন (সেকেন্ড)
m- মিটার
m.c- মিটার ক্যান্ডেল
M.H.C.P- মিন হরাইজন্টাল ক্যান্ডেল পাওয়ার
M.H.S.C.P- মিন হেমিসফ্যারিক্যাল ক্যান্ডেল পাওয়ার
M.S.C.P-মিন স্পেরিক্যাল ক্যান্ডেল পাওয়ার
uf- মাইক্রো ফ্যারাড
uA- মাইক্রো অ্যাম্পিয়ার
mvar- মেগা ভার
MHz- মেগা হার্জ
k ohm- কিলো ওহম
mT- মিলি টেসলা
M.K.S.A- মিটার কিলোগ্রাম সেকেন্ড অ্যাম্পিয়ার
M ohm- মেগা ওহম
m.m.f- ম্যাগনেটোমোটিভ ফোর্স
MW- মেগা ওয়াট
N- নিউটন(সেকেন্ড)
p.d- পটেনশিয়াল ডিফারেন্স
p.f- পাওয়ার ফ্যাক্টর
rad- রেডিয়ান (সেকেন্ড)
rev- রিভিউলেশন
r.m.s- রুট মীন স্কয়ার
R.P.M- রিভিউলেশন পার মিনিট
r.p.s- রিভিউলেশন পার সেকেন্ড
V- ভোল্ট (সেকেন্ড)
VA- ভোল্ট অ্যাম্পিয়ার (সেকেন্ড)
VAR- রিয়াকটিভ ভোল্ট অ্যাম্পিয়ার (সেকেন্ড)
W- ওয়াট (সেকেন্ড)
Wb- ওয়েবার (সেকেন্ড)
wh- ওয়াট আওয়ার (সেকেন্ড)
ckt.- সার্কিট
B.D- ব্রাঞ্চ ডিস্ট্রিবিউশন বোর্ড
S.D.B- সাব ডিস্ট্রিবিউশন বোর্ড
S.P- সিংগেল পোল
S.P.D.T- সিংগেল পোল ডবল থ্রো
F.D.B- ফিউজ ডিস্ট্রিবিউশন বোর্ড
D.P- ডাবল পোল
D.P.I.C- ডাবল পোল আয়রন ক্লার্ড
TR- ট্রানজিস্টর
IC- ইন্টিগ্রেটিং সার্কিট
ECC- আর্থ কনটিনিউটি কন্ডাকটর
CRT- ক্যাথেড রে টিউব
S.B- সুইচ বোর্ড
KCL- কারশফ কারেন্ট ল
KVL- কারশফ ভোল্টেজ ল
T.P.I.C- ট্রি পোল আয়রন ক্লার্ড
mA- মিলি অ্যাম্পিয়ার
mV- মিলি ভোল্ট
kvar- কিলো ভার
kHz- কিলো হার্জ
T- টেসলা
A- অ্যাম্পিয়ার বা এরিয়া
B- ম্যাগনেটিক ফ্লাক্স ডেনসিটি
C- ক্যাপাসিট্যান্স
D- ইলেকট্রিক ফ্লাক্স ডেনসিটি
d- ডায়ামিটার
E- ইলেকট্রোমোটিভ ফোর্স, ইলেকট্রিক ফিল্ড স্ট্রেং, ইলুমিনেশন
F- ফোর্স বা লুমিনাস ফ্লাক

Thursday, August 29, 2019

Transformer

এই টান্সফরমারটি রেডি করলাম বুয়েট টেষ্ট করার জন্য!
Tech Team Engineering Ltd
250KVA Dyn11
ONAN

BUET Test list.

1. Resistance measurement of all windings.
2. Ratio test.
3. Polarity and phase test.
4. No-load losses at rated voltage & rated frequency.
5. Excitation current at rated voltage & rated frequency.
6. Impedance voltage & load measurement.
7. Induced potential test ( low frequency)
8. Dielectric test of oil.
9. Impulse & temperature rise tests.
10. Short circuit tests.
11. Open circuit tests.
12. Rated capacity KVA.